সূফী সম্রাট হুজুর কেব্লাজানের প্রস্তাবে রাষ্ট্রীয়ভাবে কুরআনের আয়াত ৬,৬৬৬ নয়, বরং কুরআনের আয়াত ৬,২৩৬ খানা প্রমাণিত হওয়া
সকল সংস্কার
ধর্মীয় সংস্কার

সূফী সম্রাট হুজুর কেব্লাজানের প্রস্তাবে রাষ্ট্রীয়ভাবে কুরআনের আয়াত ৬,৬৬৬ নয়, বরং কুরআনের আয়াত ৬,২৩৬ খানা প্রমাণিত হওয়া

মানবজাতির সর্বোত্তম জীবন-বিধান আল কুরআন গবেষণার মাধ্যমে যুগের ইমাম সূফী সম্রাট দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেব্লাজান প্রমাণ করেছেন এর আয়াত সংখ্যা ৬,৬৬৬ (ছয় হাজার ছয়শ' ছেষট্টি) নয় বরং ৬,২৩৬ (ছয় হাজার দুইশ' ছত্রিশ) খানা।

কুরআন গবেষণাআয়াত সংখ্যা সংশোধন৬,২৩৬ খানা আয়াত১৯৯৭ সালে স্বীকৃতি

মানবজাতির সর্বোত্তম জীবন-বিধান আল কুরআন গবেষণার মাধ্যমে যুগের ইমাম সূফী সম্রাট দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেব্লাজান প্রমাণ করেছেন এর আয়াত সংখ্যা ৬,৬৬৬ (ছয় হাজার ছয়শ' ছেষট্টি) নয় বরং ৬,২৩৬ (ছয় হাজার দুইশ' ছত্রিশ) খানা।

তাঁর এ অভিমত সরকার কর্তৃক গৃহীত হয় এবং ইসলামিক ফাউণ্ডেশন বাংলাদেশ কর্তৃক জানুয়ারি ১৯৯৭ খ্রিষ্টাব্দে প্রকাশিত কুরআন শরীফের সূচীতে পূর্ববর্তী ভুল সংশোধন করে সর্বমোট ৬,২৩৬ (ছয় হাজার দুই শ' ছত্রিশ) খানা আয়াত সংখ্যা সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে।

এই সংস্কার কুরআন শরীফের প্রকৃত আয়াত সংখ্যা সঠিকভাবে তুলে ধরার মাধ্যমে ইসলামী জ্ঞানের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে।

এই সংস্কার শেয়ার করুন