যে দেশে যে মাতৃভাষা, সে ভাষায় জুমার খুৎবা দেয়া উচিত
সকল সংস্কার
ধর্মীয় সংস্কার

যে দেশে যে মাতৃভাষা, সে ভাষায় জুমার খুৎবা দেয়া উচিত

শুক্রবারের জোহর ওয়াক্তের চার রাকাত ফরজ নামাজের পরিবর্তে দু'রাকাত নামাজ ও অবশিষ্ট দু'রাকাতের পরিবর্তে খুৎবার বিধান রয়েছে। কিন্তু আমাদের দেশে খুৎবা প্রদান আরবী ভাষায় হওয়ায়, মুসল্লিগণ খুৎবার বিষয়বস্তু বুঝতে পারেন না। সূফী সম্রাট সর্বপ্রথম মাতৃভাষায় খুৎবা প্রদানের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন।

বাংলায় খুৎবাবোধগম্য উপদেশজুমার উদ্দেশ্য পূরণব্যাপক প্রচলন

নানা পরিস্থিতি ও প্রেক্ষাপটে মুসলমানগণের কর্তব্য ও করণীয় বিষয়ক প্রয়োজনীয় সময়োপযোগী উপদেশ প্রদানের উদ্দেশ্যে, শুক্রবারের জোহর ওয়াক্তের চার রাকাত ফরজ নামাজের পরিবর্তে দু'রাকাত নামাজ ও অবশিষ্ট দু'রাকাতের পরিবর্তে খুৎবার বিধান রয়েছে।

কিন্তু আমাদের দেশে খুৎবা প্রদান আরবী ভাষায় হওয়ায়, মুসল্লিগণ খুৎবার বিষয়বস্তু বুঝতে পারেন না এবং সে অনুযায়ী আমল করে তা থেকে উপকৃত হতে অসমর্থ হন।

যুগের ইমাম সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেব্লাজান সর্বপ্রথম মাতৃভাষায় খুৎবা প্রদানের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন।

ফলশ্রুতিতে বহু মসজিদে এখন আরবী ভাষার পাশাপাশি বাংলায় খুৎবা দেয়া চালু হয়েছে।

এর ফলে মুসল্লিগণ খুৎবার মর্মার্থ বুঝে সে অনুযায়ী আমল করে উপকৃত হওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন।

এই সংস্কার শেয়ার করুন