
পবিত্র কুরআনে এরশাদ হয়েছে- 'নিশ্চয় আল্লাহ্ স্বয়ং ও তাঁর ফেরেশতারা নবীর উপরে দরূদ পাঠ করেন, হে মু'মিনগণ! তোমরাও তাঁর উপর দরূদ পড় এবং শ্রদ্ধার সাথে সালাম পেশ করো।' একমাত্র মিলাদ মাহফিলে হযরত রাসুল (সাঃ)-এর শানে দরূদ পাঠ করে সশ্রদ্ধ সালাম পেশ করা হয়। সূফী সম্রাট প্রমাণ করেছেন- মিলাদ পড়া হারাম নয় বরং ফরজ।
পবিত্র কুরআনে এরশাদ হয়েছে-
"নিশ্চয় আল্লাহ্ স্বয়ং ও তাঁর ফেরেশতারা নবীর উপরে দরূদ পাঠ করেন, হে মু'মিনগণ! তোমরাও তাঁর উপর দরূদ পড় এবং শ্রদ্ধার সাথে সালাম পেশ করো।" (সূরা-আল আহযাব-৩৩: আয়াত-৫৬)
একমাত্র মিলাদ মাহফিলে হযরত রাসুল (সাঃ)-এর শানে দরূদ পাঠ করে সশ্রদ্ধ সালাম পেশ করা হয়, অথচ আমাদের দেশে এক শ্রেণীর মানুষ মিলাদকে বিদআত ও হারাম বলে আখ্যায়িত করায়, মিলাদের ব্যাপক প্রচলন বাধাগ্রস্ত হচ্ছিল।
সূফী সম্রাট পবিত্র কুরআন ও হাদীসের ব্যাখ্যা দ্বারা প্রমাণ করেছেন- মিলাদ পড়া হারাম নয় বরং ফরজ।
তাঁর আহ্বানে সাড়া দিয়ে আশেকে রাসুলগণ মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করে হযরত রাসুল (সাঃ)-এর সন্তুষ্টি ও দীদার লাভে সক্ষম হয়েছেন।
এছাড়াও মিলাদের মাধ্যমে অসংখ্য মানুষ আল্লাহ্র রহমতে বিপদ-আপদ ও রোগ-ব্যাধি থেকে উদ্ধার পাচ্ছেন।