
হাদীস শরীফে বর্ণিত হয়েছে, 'দ্বীন জয়ী থাকবে ততদিন, যতদিন লোক শীঘ্র শীঘ্র ইফতার করবে।' যুগের ইমাম সূফী সম্রাট হাদীস অবমাননাকর সময়সূচী পরিবর্তনের জন্য সরকারের কাছে যে প্রস্তাব উত্থাপন করেন, সে অনুযায়ী ১৯৯৩ খ্রিষ্টাব্দ থেকে বিজ্ঞানভিত্তিক সেহরী ও ইফতারের সময়সূচী প্রবর্তিত হয়েছে।
হাদীস শরীফে বর্ণিত হয়েছে, হযরত রাসুল (সাঃ) ফরমান-
"দ্বীন জয়ী থাকবে ততদিন, যতদিন লোক শীঘ্র শীঘ্র ইফতার করবে, কেননা ইহুদী ও খ্রিষ্টানরা ইফতার করে দেরীতে।" (আবু দাউদ ও ইবনে মাজাহ শরীফ)
অথচ আমাদের দেশে ইসলামিক ফাউণ্ডেশন বাংলাদেশ কর্তৃক প্রকাশিত সেহরী ও ইফতারের সময়সূচীতে সূর্যাস্তের চৌদ্দ থেকে আঠারো মিনিট পর ইফতারের সময় নির্ধারণ করা হতো।
যুগের ইমাম সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেব্লাজান হাদীস অবমাননাকর এ সময়সূচী পরিবর্তনের জন্য সরকারের কাছে যে প্রস্তাব উত্থাপন করেন, সে অনুযায়ী ১৯৯৩ খ্রিষ্টাব্দ থেকে বিজ্ঞানভিত্তিক সেহরী ও ইফতারের সময়সূচী প্রবর্তিত হয়েছে।