
পবিত্র কুরআনে বহুবার বর্ণিত হয়েছে- 'আসমান ও জমিনের মালিক একমাত্র আল্লাহ্।' সূফী সম্রাট বলেন, নিজেকে জমির মালিক দাবি করা চরম গর্হিত ও শিরক। ১৯৯১ খ্রিষ্টাব্দে সমগ্র বাংলাদেশে সূফী সম্রাটের প্রস্তাবিত পদ্ধতিতে জমি রেজিস্ট্রেশন প্রচলন করা হয়।
পবিত্র কুরআনে বহুবার বর্ণিত হয়েছে- "আসমান ও জমিনের মালিক একমাত্র আল্লাহ্।" অথচ বৃটিশ আমল থেকে প্রচলিত জমি রেজিস্ট্রেশনের পদ্ধতি অনুসারে আমাদের দেশে জমির দলিলে উল্লেখ করা হতো- 'আমি এ জমির মালিক। আমার মালিকানা স্বত্ব অমুকের কাছে বিক্রি করলাম'।
সূফী সম্রাট বলেন, নিজেকে জমির মালিক দাবি করা চরম গর্হিত ও শিরক; যেটি করা কোন মানুষের উচিত নয়।
তাই তিনি এ ভুল প্রথা পরিবর্তন করার জন্য ইসলামী রীতিতে দলিল লিখন পদ্ধতি উপস্থাপন করেছিলেন এভাবে-
"বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম। পরম করুণাময় আল্লাহ্ তায়ালা আসমান ও জমিনের প্রকৃত মালিক। তাঁর বান্দা হিসেবে আমার জমির দখলিস্বত্ব অমুকের নিকট বিক্রয় করলাম।"
১৯৯১ খ্রিষ্টাব্দে সমগ্র বাংলাদেশে সূফী সম্রাটের প্রস্তাবিত পদ্ধতিতে জমি রেজিস্ট্রেশন প্রচলন করা হয়।