সূফী সম্রাট হুজুর কেব্লাজানের প্রস্তাবে ১২ই রবিউল আউয়াল তারিখে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সাঃ) পালনের সরকারি সিদ্ধান্ত গ্রহণ
সকল সংস্কার
ধর্মীয় সংস্কার

সূফী সম্রাট হুজুর কেব্লাজানের প্রস্তাবে ১২ই রবিউল আউয়াল তারিখে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সাঃ) পালনের সরকারি সিদ্ধান্ত গ্রহণ

১২ই রবিউল আউয়াল বিশ্বনবী হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)-এর শুভজন্মদিন হওয়া সত্ত্বেও, বাংলাদেশে দিনটি ফাতেহায়ে দোয়াজ-দাহম ও সীরাতুন্নবী (সাঃ) হিসেবে পালিত হতো। সূফী সম্রাট এ দিনকে সৃষ্টিকুলের শ্রেষ্ঠ ঈদ ঘোষণা করেন এবং পরবর্তীতে পবিত্র ঈদে মীলাদুন্নবী (সাঃ)-এর সরকারি ছুটি ঘোষণা করা হয়।

রাসুল (সাঃ)-এর জন্মদিনসৃষ্টিকুলের শ্রেষ্ঠ ঈদসরকারি ছুটিরাষ্ট্রীয় কর্মসূচী

১২ই রবিউল আউয়াল বিশ্বনবী হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)-এর শুভজন্মদিন এবং ১লা রবিউল আউয়াল তাঁর ওফাত দিবস হওয়া সত্ত্বেও, বাংলাদেশে ১২ই রবিউল আউয়াল দিনটি ফাতেহায়ে দোয়াজ-দাহম ও সীরাতুন্নবী (সাঃ) হিসেবে সরকারিভাবে পালিত হতো।

যুগের ইমাম সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেব্লাজান রাহমাতুল্লিল আলামীন হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)-এর অশেষ বরকতময় শুভ জন্মদিন পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সাঃ)-এর গুরুত্ব তুলে ধরে একে সৃষ্টিকুলের শ্রেষ্ঠ ঈদ ঘোষণা করেন।

পরবর্তীতে ১২ই রবিউল আউয়াল ফাতেহায়ে দোয়াজ-দাহম ও সীরাতুন্নবী (সাঃ)-এর পরিবর্তে, পবিত্র ঈদে মীলাদুন্নবী (সাঃ)-এর সরকারি ছুটি ঘোষণা করা হয় এবং দিনটি পালনে বর্তমানে রাষ্ট্রীয়ভাবে ব্যাপক কর্মসূচী গ্রহণ করা হয়ে থাকে।

এই সংস্কার শেয়ার করুন