
পবিত্র কুরআনে এরশাদ হয়েছে- 'আমার নামাজ, আমার কোরবানি, আমার জীবন ও আমার মরণ জগতসমূহের প্রতিপালক একমাত্র আল্লাহ্র জন্য।' সূফী সম্রাট এ ভ্রান্ত ধারণাটি সংশোধন করে বললেন, কোরবানি বান্দার নামে নয়, বরং বান্দার পক্ষ থেকে আল্লাহর নামে দিতে হয়।
পবিত্র কুরআনে এরশাদ হয়েছে-
"হে রাসুল (সাঃ)! আপনি বলুন, নিশ্চয় আমার নামাজ, আমার কোরবানি, আমার জীবন ও আমার মরণ জগতসমূহের প্রতিপালক একমাত্র আল্লাহ্র জন্য।" (সূরা-আল আন'আম-৬: আয়াত-১৬২)
কিন্তু আমাদের দেশে নিজের নামে, পিতার নামে, এমনিভাবে সাত নামে কোরবানি দেয়ার রেওয়াজ ছিলো।
সূফী সম্রাট এ ভ্রান্ত ধারণাটি সংশোধন করে বললেন, কোরবানি বান্দার নামে নয়, বরং বান্দার পক্ষ থেকে আল্লাহর নামে দিতে হয়।
কেননা হাদীস শরীফে বর্ণিত হয়েছে, হযরত রাসুল (সাঃ) কোরবানি দেয়ার সময় এভাবে নিয়ত করতেন-
"হে আল্লাহ্! আপনি আমার পক্ষ থেকে, আমার পরিবার-পরিজনের পক্ষ থেকে, এবং আমার উম্মতের পক্ষ থেকে কোরবানি কবুল করুন।"
তাঁর আহ্বানে আপামর মুসলমানগণ পবিত্র কুরআন ও হাদীসের শিক্ষানুসারে আল্লাহ্র নামে কোরবানি দিয়ে নিজেদেরকে শিরক করা থেকে বিরত রাখার সুযোগ পেয়েছেন।